1. bmkhayrul21@gmail.com : দৈনিক উজানভাটি : দৈনিক উজানভাটি
  2. info@www.dainikujanvati.info : দৈনিক উজানভাটি :
রবিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৫, ১০:৫৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
কিশোরগঞ্জ জেলা খুচরা সার বিক্রেতা এসোসিয়েশন গঠিতঃ আহবায়ক হাবিব, সদস্য সচিব আঃ করিম কিশোরগঞ্জ জেলার শ্রেষ্ঠ সার্কেল অফিসার এএসপি মো. শহিদুল হক ও শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত হলেন রুহুল আমিন বাজিতপুর-নিকলীতে বিএনপির মনোনয়ন দাবিতে ইকবালের সমর্থনে ২৫ স্থানে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত কিশোরগঞ্জ-১ আসনে এনসিপি’র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্য সচিব মো. ফয়সাল প্রিন্স” তাড়াইলে জামায়াত প্রার্থী ডা.জেহাদ খানের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প যুবসমাজ অনলাইন জুয়ার ছোবলে আসক্ত, তাড়াইলে সন্তানদের নিয়ে উদ্বিগ্ন অভিভাবকরা ইটনায় বিএনপির অফিস ভাঙচুর মামলায় আওয়ামীলীগ সাবেক নেতা গ্রেফতার কুলিয়ারচরে জিয়া পরিষদের অফিসে আগুন, থানায় মামলা রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসে আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫ তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে রায় ঘোষণা সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

কিশোরগঞ্জে জেলা রেজিস্ট্রিার ও সাব রেজিষ্ট্রারের পদ শূন্য-জনভোগান্তি চরমে! সরকার হচ্ছে রাজস্ব বঞ্চিত

  • প্রকাশিত: সোমবার, ৬ অক্টোবর, ২০২৫
  • ৭৩ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিনিধিঃ

কিশোরগঞ্জে রেজিস্ট্রি বিভাগের জেলা রেজিস্ট্রার ও সদর সাব-রেজিস্ট্রার না থাকায় সরকারের রাজস্ব আদায় ক্রমান্বয়ে অবনতির দিকে যাচ্ছে। ফলে দীর্ঘদিন জেলা রেজিস্ট্রিার ও সাব রেজিষ্ট্রারের পদ শূন্য থাকায় সরকার কাঙ্কিত রাজস্ব হারাচ্ছে।

গত ৬ মাস যাবত জেলা রেজিস্ট্রার ও সদর সাব-রেজিস্ট্রার পদ দুটি খালী থাকায় খন্ডকালীন কর্মকর্তা দিয়ে দায়সারাভাবে চলছে সরকারের রাজস্ব আদায়ে ২টি গুরুত্বপূর্ণ কার্যালয়।

অপরদিকে সেবাগ্রহীতাদের ভোগান্তি বাড়ছে। সেই সাথে সরকার হারাচ্ছে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব। দায়িত্বপ্রাপ্তরা বলছেন মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েও কোন প্রতিকার পাওয়া যাচ্ছে না।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, জমি ক্রয় বিক্রয়সহ নানা প্রয়োজনে প্রতিদিন জেলার সদর সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে আসেন সেবা গ্রহীতারা। স্থায়ী কর্মকর্তা না থাকায় অনেক সেবা গ্রহীতারা কাঙ্খিত সেবা না পেয়ে ফিরে যান। গত মার্চ মাস হতে সদর সাব-রেজিস্ট্রার ও জেলা রেজিস্ট্রার বদলী হলে তাদের স্থলে আর কোন নতুন কর্মকর্তা নিযোগ দেয়া হয়নি।

জেলার হাওর উপজেলা মিঠামইন, নিকলী ও অষ্টগ্রামের সাব-রেজিস্ট্রার সপ্তাহে ৪ দিন অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করেন। এতে করে অর্ধেকে নেমে এসেছে দলিল রেজিস্ট্রির সংখ্যা বলে জানা যায়। দলিল রেজিস্ট্রি কম হওয়ায় সরকার হারাচ্ছে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব।

এক ভূক্তভোগী জানান, আমি জাবেদা নকলের জন্য আসলে অফিসের লোকজন জানায় সাব-রেজিস্ট্রার নেই, সই হচ্ছে না নানা অসুবিধা দেখিয়ে ২ মাস যাবত ঘুরছি। আরেক ভূক্তভোগী জানান স্থায়ী সাব-রেজিস্ট্রার না থাকায় আমাদের মত সাধারণ মানুষকে অনেক দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। সদর দলিল লেখক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক নূরুল হক বলেন, নিয়মিত সাব-রেজিস্ট্রার না থাকায় সদরে রেজিস্ট্রি করার কাজের গতি কমে যাচ্ছে। সদর দলিল লেখক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আনিছুর রহমান বলেন, পার্টটাইম সাব-রেজিস্ট্রার অফিসে এসে পৌঁছাতে ১২/১টা বেজে যায়। এতে করে দলিল রেজিস্ট্রি করতে বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। অতিরিক্ত সাব-রেজিস্ট্রার ফরিদ মোল্লা বলেন, দুর্গম হাওরাঞ্চল থেকে নিয়মিত জেলা সদরে আসতে অনেক কর্মঘন্টা নষ্ট হয়। এতে আমাদের কাজ করতে অনেক অসুবিধা হচ্ছে। অপরদিকে জেলা রেজিস্ট্রার পদ খালী থাকায় নেত্রকোনা জেলা রেজিস্ট্রার আব্দুল খালেক সপ্তাহে ২ দিন অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করেন। দায়িত্ব প্রাপ্ত জেলা রেজিস্ট্রার বলেন, আমরা আইন মন্ত্রণালয়সহ মহপরিদর্শক নিবন্ধন অধিদপ্তরে চিঠি দিয়েছি আশা করি দ্রুত সময়ে নতুন কর্মকর্তা নিয়োগ দেয়া হবে।

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫১৬
১৭১৮১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭২৮২৯৩০
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত -২০২৫, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট